
ছিলেন ঢাবির ছাত্র। টিঠিতে জানান দিলেন,
তার লেখা চিঠির অংশ—
আমার মৃ/ত্যুর জন্য বউ এবং মা কেউ দায়ি না। আমিই দায়ি। কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না। বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। মায়ের দায়িত্ব দুই ভাইয়ের উপর। তারা যেন মাকে ভালো রাখে। স্বর্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য। তিনি যেন কো-অর্ডিনেট করে।